সিলেট মিরর ডেস্ক
মার্চ ৩১, ২০২০
০৭:২৯ অপরাহ্ন
আপডেট : মার্চ ৩১, ২০২০
০৭:২৯ অপরাহ্ন
ঢাকার হাসপাতালে আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় নবাবগঞ্জ উপজেলার একজনের মৃত্যুর পর তার গ্রামের এক ডজন পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলেছে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ এম সালাউদ্দিন মনজু মঙ্গলবার বিকেলে বলেন, শোল্লা ইউনিয়নের ৫৮ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি সোমবার রাতে ঢাকার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে মারা যান। আজ সেই খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন দুপুরে তার বাড়িতে যান। তার স্ত্রী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে, তার অসুস্থতার লক্ষণ শুনে আশপাশের ১২টি পরিবারকে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলেছে।
ইউএনও বলেন, পরীক্ষার ফলাফল না পাওয়ায় ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ তারা এখনও জানতে পারেননি। তবে যেহেতু তার মৃত্যু আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় হয়েছে, তাই করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে তার বাড়ি এবং আশপাশের কয়েকটি বাড়ির লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে। তাদের যেন বের হতে না হয়, সেজন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু উপজেলা প্রশাসন সরবরাহ করবে।
ওই বাড়িগুলোতে হোম কোয়ারেন্টিনের ব্যানারও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে নবাবগঞ্জ থানার ওসি মো. মোস্তফা কামাল বলেন, কেউ নিয়ম না মানলে তারা আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
বিএ-৩২