চা শ্রমিকদের পক্ষে ৭ দফা দাবিতে ১৫১ নাগরিকের বিবৃতি

সিলেট মিরর ডেস্ক


এপ্রিল ২২, ২০২০
১২:১৮ পূর্বাহ্ন


আপডেট : এপ্রিল ২২, ২০২০
১২:১৮ পূর্বাহ্ন



চা শ্রমিকদের পক্ষে ৭ দফা দাবিতে ১৫১ নাগরিকের বিবৃতি

ফাইল ছবি

অবিলম্বে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার কালিটি চা-বাগানের শ্রমিকদের ১২ সপ্তাহের মজুরি প্রদানসহ ৭ দফা দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ১৫১ জন নাগরিক।

আজ মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিটি হুবহু নিম্নে তুলে ধরা হলো-

'প্রিয় দেশবাসী, 

আপনারা জানেন দেশে করোনা মহামারীর কারণে গত ২৫ মার্চ থেকে দেশে সাধারণ ছুটি চলছে। কিন্তু আমাদের দেশের চা-বাগান মালিকদের অতি মুনাফার লোভ এবং খামখেয়ালিতে আর রাষ্ট্রের উদাসিন ভূমিকার কারণে কর্মরত চা শ্রমিকদের ভাগ্যে এখনও সেই ছুটি জোটেনি । চা-বাগান এলাকার এমন এক অবস্থায় দেশের এক প্রান্তে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার কালিটি চা-বাগানের ৫৩০ জন চা শ্রমিকের তিনমাসের (১২ সপ্তাহ) মজুরি এবং রেশন না দিয়ে বাগান চালিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টা করে যাচ্ছিল মালিকপক্ষ। এই সংবাদ স্থানীয় প্রশাসন ও রাষ্ট্রের অজানা ছিল না। কিন্তু বরাবরের মতো চুপ থাকাই যেন তাদের দায়িত্ব ছিল! আমরা এতে ক্ষুব্ধ! এই দায়িত্বহীনতার প্রতি আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। চা শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ১০২ টাকা। আর তা যদি ১২ সপ্তাহ বা ৩ মাস ধরে বন্ধ থাকে, তাহলে কালিটি চা-বাগানের শ্রমিকদের বর্তমান অবস্থা কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। শত বছর ধরে চা শ্রমিকরা নামমাত্র মজুরির বিনিময়ে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন। দিনকে দিন তাদের আধুনিক শ্রমদাসে পরিণত করার সমস্ত রকমের চেষ্টা করা হচ্ছে। এর দায় রাষ্ট্র কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।

প্রিয় দেশবাসী, 

দীর্ঘ ৩ মাস থেকে কালিটি চা-বাগানের শ্রমিক বন্ধুগণ তাদের প্রাপ্য মজুরি না পাওয়ার কারণে কালিটি চা-বাগান এলাকায় খাদ্য সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। বকেয়া মজুরি প্রদান বিষয়ে কালিটি চা-বাগান কর্তৃপক্ষের সময়ক্ষেপণ কোনোভাবেই মানা যায় না। ইতোমধ্যে চা শ্রমিকদের মধ্যে বাকিতে দ্রব্য বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এতে করে শেষ ভরসাটুকুও তাঁদের নষ্ট হয়ে গেছে। এ নিদারুণ অবস্থায় তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য দেশবাসীর প্রতি আকুল আবেদন জানাই।

প্রিয় দেশবাসী, 

এই বাগানে অনেক শ্রমিক জরাজীর্ণ কাঁচা ঘরে বাস করেন। দীর্ঘ ২ বছর যাবত ঘরবাড়ি মেরামত না হওয়ায় ঝুঁকিপূর্ণ ভাঙা ঘরে বাস করছে এই বাগানের শ্রমিক পরিবারগুলো। অবসরে যাওয়া শ্রমিকরা তহবিলের টাকা পাচ্ছেন না। অথচ প্রত্যেক শ্রমিকের মজুরি থেকে ৭ শতাংশ টাকা ভবিষ্যৎ তহবিলের জন্য কেটে রাখা হয়। এই টাকার সঙ্গে মালিকপক্ষ থেকে ৭ শতাংশ টাকা যোগ করে শ্রম অধিদপ্তরে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও বাগান কর্তৃপক্ষ ২৬ মাস ধরে শ্রমিকদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের সেই টাকাও জমা দিচ্ছে না। এই বাগানে খাবার পানির একমাত্র উৎস কুয়া (কূপ)। কিন্তু খরার কারণে কুয়াগুলো শুকিয়ে যাওয়ায় তীব্র পানি সংকট দেখা দিয়েছে। গত তিনমাস ধরে বাগানের মানুষের একমাত্র চিকিৎসাস্থল হাসপাতালটি কোনো প্রকার সেবা দিচ্ছে না। এভাবেই মালিকের দায়িত্বহীন আচরণে কালিটি চা-বাগানের চা শ্রমিকরা অসহায় হয়ে পড়েছেন। কালিটি চা-বাগান বা জোবেদা টি কোম্পানি লিমিটেডের মালিক কৈশোর মিয়া বাগানের এই সমস্যাগুলো সমাধান না করে গা ঢাকা দিয়েছেন। শ্রমিকদের এই অনাহার-অর্ধাহারের সময় তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কালিটি চা-বাগানের শ্রমিকরা নিজেদের ঘাম পায়ে ফেলে পরিশ্রম করে বাংলাদেশের চা শিল্পে ভুমিকা রেখেছে। মজুরি তাদের অধিকার। অথচ ১২ সপ্তাহ শ্রমিকের এই মজুরি না পাওয়া শ্রম আইনের ভিত্তিতে শ্রমিকদের প্রতি অন্যায় করা। এই অন্যায়, অবিচার, জুলুম, নির্যাতন, অন্যায্যতার বিরুদ্ধে গত কয়েক সপ্তাহ শ্রমিক ধর্মঘট করে যখন চা শ্রমিকদের ভাগ্যে প্রতিকার জোটেনি, তখন এই করোনার সময়েও গত ১৯ মার্চ শ্রমিকরা কুলাউড়া উপজেলা বরাবর ভুখা মিছিল করেছেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত চা শ্রমিকদের এই ভুখা মিছিলের সংবাদ আমাদের ভীষণ উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। চা শ্রমিকরা এসবের সুরাহা করার জন্য ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দিলেও তা পেরিয়ে গিয়েছে বড়ই নিমর্মতার সাথে। আমরা নাগরিক সমাজ এমতাবস্থায় জোর দাবি জানাচ্ছি যে-

১. রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় দ্রুত কালিটি চা-বাগানের চা শ্রমিকদের জন্য ১ মাসের খাদ্য নিরাপত্তা দিতে হবে

২.কালিটি চা-বাগানের চা শ্রমিকদের ১২ সপ্তাহের বকেয়া মজুরি ও রেশন প্রদানের জন্য মালিকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নিয়ে মালিককে বাধ্য করতে হবে

৩. বাগানের মালিকের ইজারা বাতিল করে বাগানকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বা বিশেষ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় চা শ্রমিকদের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত করতে হবে

৪. বাগানের চিকিৎসা কেন্দ্র দ্রুত চালু করতে হবে

৫. দ্রুত চা শ্রমিকদের ঘর মেরামত করে দিতে হবে।

৬. দ্রুত বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

৭. শ্রমিকদের বিরুদ্ধে কোনো ধরণের মিথ্যা মামলা দেওয়া চলবে না।'

বিবৃতিদাতারা হলেন-

১. মো.শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটি

২. ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আরশ আলী, সভাপতি, বাংলাদেশ গণতন্ত্রী পার্টি,কেন্দ্রীয় কমিটি

৩. আশীষ খন্দকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা,নির্দেশক 

৪. জাকির তালুকদার, কথাসাহিত্যিক

৫. আব্দুল মালিক, উপদেষ্টা,বাংলাদেশ কৃষক সমিতি, কেন্দ্রীয় কমিটি

৬. অ্যাড.মকবুল হোসেন, সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্টি, কেন্দ্রীয় কমিটি

৭. দীপংকর গৌতম, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রগতি লেখক সংঘ, কেন্দ্রীয় কমিটি

৮. বাকি বিল্লাহ, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, কেন্দ্রীয় কমিটি 

৯. ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বল, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, কেন্দ্রীয় কমিটি ও সম্পাদক, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন পবা

১০. হাসনাত কাইয়ুম, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা 

১১. প্রভাষক জলি পাল, আহ্বায়ক, লাউয়াছড়া বন ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা আন্দোলন

১২. আব্দুল করিম কিম সাধারণ সম্পাদক, বাপা, সিলেট শাখা

১৩. জিডিশন প্রধান সুছিয়াং সহ সভাপতি, বৃহত্তর সিলেট আদিবাসী ফোরাম

১৪. আব্দুল হামিদ মাহবুব,ছড়াকার, সাবেক সভাপতি প্রেসক্লাব, মৌলভীবাজার।

১৫. আ.স.ম সালে সোহেল সভাপতি, জাসদ, মৌলভীবাজার জেলা শাখা

১৬. দ্বিপংকর ঘোষ অাহবায়ক, চা শ্রমিক ফেডারেশন, মৌলভীবাজার জেলা।

১৭. আতিফ অনিক, সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলন

১৮. সুশান্ত সিনহা সুমন, আহবায়ক, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশন, সিলেট জেলা 

১৯. হৃদেশ মুদি, আহবায়ক,বাংলাদেশ চা শ্রমিক ফেডারেশন, সিলেট জেলা  

২০. সালেহ এলাহি কুটি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব

২১. সজল ছত্রী,সাধারণ সম্পাদক, ইমজা, সিলেট শাখা

২২. শাহ্ অলিদুর রহমান, সভাপতি, ইমজা, মৌলভীবাজার জেলা শাখা

২৩. এডঃ মঈনুর রহমান মগনু অাহবায়ক,বাসদ মৌলভীবাজার জেলা।

২৪. রায়হান আনছারী, সংগঠক, শ্রমিক ফ্রন্ট মৌলভীবাজার জেলা

২৫. আবু মকসুদ, কবি ও সম্পাদক শব্দপাঠ, লন্ডন

২৬. জুনেদ আহমেদ, চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক হাওড় রক্ষা সংগ্রাম কমিটি।

২৭. হাসান ফকরী , কবি

২৮. জাবেদ ভূঁইয়া ,কবি 

২৯. সুনীল শৈশব, কবি 

৩০. হৃদয় দাশ শুভ, গণমাধ্যমকর্মী 

৩১. মারজিয়া প্রভা, একটিভিস্ট 

৩২. খাইরুন আক্তার, আহবায়ক, চা কন্যা সংগঠন 

৩৩. মনিব কর্মকার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

৩৪. ইসলাম রফিক,সভাপতি, বগুড়া লেখক চক্র

৩৫. রাজন আহমেদ সাধারণ সম্পাদক হাওড় রক্ষা সংগ্রাম কমিটি,মৌলভীবাজার সদর উপজেলা শাখা।

৩৬. এডভোকেট মহিতোষ দেব মলয়, বাসদ(মার্ক্সবাদ), সিলেট 

৩৭. এডভোকেট মোস্তফা মহসীন, কবি

৩৮. মুজাহিদ আহমদ, কবি, সাপ্তাহিক পুর্বদিক সম্পাদক

৩৯. কাজী শামসুল হক, সাধারণ সম্পাদক, শ্রীমঙ্গল পর্যটন সেবা সংস্থা

৪০. এ্যাড.নিলিমেষ ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, মৌলভীবাজার জেলা শাখা।

৪১. নাহিদা আশরাফী, কবি, সম্পাদক - জলধি।

৪২. কামরুন নাহার কুহেলী, সাধারণ সম্পাদক, বগুড়া লেখক চক্র।

৪৩. সাকি সায়ন্ত, কবি 

৪৪. জাহাঙ্গীর জয়েস, কবি 

৪৫. এ্যাড, মাসুক মিয়া, সভাপতি বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, মৌলভীবাজার জেলা শাখা

৪৬. মাসুদ রানা সমন্বয়ক, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, মৌলভীবাজার জেলা শাখা 

৪৭. রেহনুমা রুবায়েত সভাপতি,মৌলভীবাজার জেলা শাখা।

৪৮. বিপ্লব মাদ্রাজী পাশি, মেম্বার, রাজনগর চা বাগান পঞ্চায়েত 

৪৯. বাদল শাহ আলম, সম্পাদক খনন

৫০. শিমুল জাবালি, কবি 

৫১. অপূর্ব গৌতম, বরিশাল

৫২. লিংকন দাস রায় সংগঠক, করোনা মুক্ত মৌলভীবাজার চাই।

৫৩. ননী ঋষি সভাপতি,পাদুকা শ্রমিক ইউনিয়ন মৌলভীবাজার জেলা শাখা।

৫৪. গৌতম গোয়ালা সদস্য, চা যুব পরিষদ তারাপাশা চা বাগান 

৫৫. স্বপন নাইডু সদস্য, চা যুব পরিষদ লঙ্গলা চা বাগান

৫৬. কামরুল বাহার আরিফ সম্পাদক, মৃদঙ্গ, রাজশাহী

৫৭. লুফ্যাইয়া শাস্মী, কবি 

৫৮. কাজী বর্ণাঢ্য, কবি, ব্রাক্ষণবাড়িয়া 

৫৯. রঘু অভিজিৎ রায়, সংগঠক, সমাজ অনুশীলন কেন্দ্র, নারায়ণগঞ্জ

৬০. মিঠুন কুর্মি উত্তরণে বাংলাদেশ শমসেরনগর চা বাগান।

৬১. কৌশিক দে সংগঠক, ক্ষেতমজুর ও কৃষক ফ্রন্ট মৌলভীবাজার জেলা শাখা।

৬২. আবু রেজা সিদ্দিকী ইমন সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন মৌলভীবাজার জেলা সংসদ

৬৩. প্রীতম দাস সংগঠক, ছাত্র ফন্ট কুলাউড়া থানা শাখা।

৬৪. তাপস দাশ, যুগ্ম সদস্য সচিব,লাউয়াছড়া বন ও জীববৈচিত্র‍্য রক্ষা আন্দোলন

৬৫. প্রীতম দাশ, সংগঠক, "করোনামুক্ত শ্রীমঙ্গল চাই’ 

৬৬. রিয়াজ খান, সংগঠক " করোনামুক্ত শ্রীমঙ্গল চাই’ 

৬৭. সোহেল শ্যাম,বন্যপ্রাণীপ্রেমী ও পরিবেশবাদী 

৬৮. পিয়াস দাশ,সমাজকর্মী  

৬৯. সজিবুল ইসলাম তুষার সহ-সাধারন সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রগতি লেখক সংঘ, মৌলভীবাজার জেলা কমিটি।

৭০. সাঈদ বিলাস, কবি ও গবেষক

৭১. হাসান জামিল, কবি

৭২. সনৎ কুমার ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক, প্রগতি লেখক সংঘ, ময়মনসিংহ শাখা।

৭৩. কামরুল হাসান মিজু সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন মৌলভীবাজার জেলা সংসদ

৭৪. অনুপ সাদি, লেখক

৭৫. আহমেদ মওদুদ, প্রধান শিক্ষক, আনন্দপাঠ বিদ্যালয়, রংপুর

৭৬. সাম্য রাইয়ান, কবি

৭৭. বিকাশ রুদ্র পাল মন্টু সাবেক পাঞ্চায়েত সভাপতি রত্না চা বাগান

৭৮. প্রশান্ত দেবছানা রুহেল জেলা সমন্বয়ক বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি

৭৯. সোয়েব মাহমুদ, কবি

৮০. এডঃ রনেন সরকার রনি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী 

৮১. এডঃ উজ্জল রায়, সাবেক সভাপতি, ছাত্র ফ্রন্ট সিলেট নগর শাখা।

৮২. শেখ নাঈম দীপু,চিত্রশিল্পী

৮৩. হোসাইন মাইকেল, কবি

৮৪. নিকাশ ক্ষেত্রী, ছাত্র, সাগর নাল চা বাগান

৮৫. শাহজালাল সুমন, আহ্বায়ক, বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতি, সুনামগঞ্জ জেলা শাখা

৮৬. গোলাম মুর্শেদ চন্দন কবিও গীতিকার

৮৭. কবি সরোজ দেব সম্পাদক, শব্দ গাইবান্দা

৮৮. দেবাশীষ ধর, কবি ও লেখক

৮৯. প্রত্যুষ তালুকদার, সংবাদ কর্মী,  ডিবিসি নিউজ

৯০. তিথি আফরোজ, কবি

৯১. পান্না দত্ত, সাধারণ সম্পাদক, প্রেসক্লাব,মৌলভীবাজার

৯২. সাজু মারছিয়াং প্রচার সম্পাদক, খাসি সোশ্যাল কাউন্সিল, বাংলাদেশ

৯৩. নাজমূল হোসাইন, সম্পাদক জলনূপুর

৯৪. রিপন দে, গণমাধ্যমকর্মী 

৯৫. উত্তম কালোয়ার, সেক্রেটারি, কালিটি চা বাগান

৯৬. মিনা পাশি, মেম্বার,  কালিটি চা বাগান 

৯৭. অসীম কৈরী, কালিটি চা বাগান 

৯৮. রিপন কৈরী,কালিটি চা বাগান  

৯৯. অজয় পাশি,কালিটি চা বাগান 

১০০.জিৎ পাশি, কালিটি চা বাগান 

১০১. রনি কৈরী,কালিটি চা বাগান 

১০২. সুনীল শিল, কালিটি চা বাগান 

১০৩. সুনীল রাজভর, কালিটি চা বাগান 

১০৪. গনেশ রাজভর, কালিটি চা বাগান  

১০৫. সাদ্দাম রাজভর,কালিটি চা বাগান  

১০৬. সুমন অলমিক, কালিটি চা বাগান 

১০৭. পলাশ দাস,কালিটি চা বাগান 

১০৮. সোরজিৎ দাস, কালিটি চা বাগান 

১০৯. গোপাল দাস, কালিটি চা বাগান 

১১০. দয়াল অলমিক, কালিটি চা বাগান 

১১১. লিটন সাহা, কালিটি চা বাগান 

১১২. সম্ভু দাস( বাগানের প্রসিডেন্ট),কালিটি চা বাগান 

১১৩. শাওন রবিদাস, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৪. সূরুজ কর্মকার,  বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৫. গেনু কেউট, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৬. সূর্য কর্মকার, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৭. খোকন চৌহান, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৮. সূমন কুর্মী,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১১৯. সমীর কর্মকার,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২০. খোকন বুনার্জী,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২১. সুমন সাওতাল,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২২. প্রমিলা কর্মকা্‌র, বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২৩. কমলী চৌহা্‌ন,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২৪. অমলা রেলী,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২৫. শ্রীমতি কুল,বৈকুণ্ঠপুর চা বাগান 

১২৬. সন্ধ্যা রানী ভৌমিক, সদস্য, লস্করপুরভ্যালি ভুমি রক্ষা অধিকার কমিটি 

১২৭. প্রণব বাক্তি, সাধারণ সম্পাদক, বেগমখান

১২৮. বিশাখা নায়েক, সদস্য, বেগমখান

১২৯. নীলু বাউড়ি, সহসভাপতি, বেগমখান চা বাগান 

১৩০. অনুপম দেবাশীষ রায়, মুখপত্র সম্পাদক, মুক্তিফোরান

১৩১. নাসরিন আক্তার, শিক্ষক 

১৩২. বীথি ঘোষ, সংস্কৃতিকর্মী 

১৩৩.  ইফফাত নীপা, উদীচী কর্মী 

১৩৪. ফেরদৌস আরা রুমী, মানবাধিকারকর্মী 

১৩৫. মারজুক আহসান, ফটোগ্রাফার 

১৩৬. দিপা মাহবুবা ইয়াসমিন, চলচ্চিত্র নির্মাতা

১৩৭. শাহরিয়ার শাওন, সংস্কৃতিকর্মী 

১৩৮. মালিহা মহসিন কমিউনিটি অর্গানাইজার 

১৩৯. মাহমুদা খাঁ, চা শ্রমিক সংগঠক 

১৪০. পুরবী তালুকদার, একটিভিস্ট ও উন্নয়নকর্মী 

১৪১. সারোয়ার তুষার, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা 

১৪২. শহীদ সাগ্নিক,সভাপতি,শুদ্ধ প্রাণ বাংলাদেশ

১৪.৩. মোশফেকা আরা শিমুল, একটিভিস্ট এবং নারী অধিকার কর্মী 

১৪৪. মাহবুব মুগ্ধ, সংগঠক, অস্তিত্ব 

১৪৫. অপূর্ব সোহাগ , প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, যুব ইউনিয়ন, মৌলভীবাজার জেলা 

১৪৬. পারভেজ হাসান সুমন, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা 

১৪৭. ইমরান ইমন, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা 

১৪৮. হাবীব ইমন, কবি

১৪৯. হোসাইন মাইকেল, কবি

১৫০. লিটু রেজোয়ান,সাহিত্য কর্মী

১৫১. মফিজুর রহমান লালটু, সাধারণ সম্পাদক, বির্বতন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

 

আর/আর