সৈয়দ মাসুমের ৩টি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

কমলগঞ্জ প্রতিনিধি


ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২১
০২:৫২ পূর্বাহ্ন


আপডেট : ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২১
০২:৫২ পূর্বাহ্ন



সৈয়দ মাসুমের ৩টি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

যুক্তরাজ্য প্রবাসী লেখক, কবি, গবেষক ও সাংবাদিক অধ্যাপক সৈয়দ মাসুমের 'বিলেতে কমলগঞ্জের শতজন' ও দু'টি কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন এবং প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় সৈয়দ মাসুম ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর আয়োজনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে মোড়ক উন্মোচন ও প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক চিফ হুইপ ও অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ এমপি । 

প্রকাশনা উৎসবের আহ্বায়ক বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক, লেখক, গবেষক আহমেদ সিরাজের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সাংবাদিক প্রনীত রঞ্জন দেবনাথের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, ভাষাবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের সাবেক পরিচালক ড. সেলু বাসিত। অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি, গবেষক ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শোয়াইব জিবরান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মো. রফিকুর রহমান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি মহাবিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. সুলতানা জেসমিন, কমলগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা আশেকুল হক, কমলগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. জুয়েল আহমেদ, উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিলকিস বেগম ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল।

অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ছিলেন, অধ্যক্ষ কামরুজ্জামান মিয়া, অধ্যক্ষ মো. হেলাল উদ্দীন, অধ্যাপক ও কবি অবিনাশ আচার্য, সাংবাদিক অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম শেফুল এবং কবি ও প্রভাষক শাহাজান মানিক। প্রবাসী অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তালুকদার রায়হান, এম এ ছালাম, মোহাম্মদ আব্দুস শহীদ ও নুরুজ্জামান চৌধুরী রাসেল।

সৈয়দ মাসুমের লেখা ‘বিলেতে কমলগঞ্জের শতজন’ গ্রন্থে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহরে বসবাসরত এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে জড়িত থেকে কমলগঞ্জের মুখ উজ্জ্বল করেছেন এমন ব্যক্তিদের কর্মযজ্ঞ নিয়ে একশ জন মানুষের জীবনী লেখা হয়েছে। এছাড়া আরও দু’টি গ্রন্থ হচ্ছে ‘বিধ্বস্ত প্রাচীর’ এবং ‘অরক্ষিতার আর্তনাদ’।

 

এসডি/আরআর-০৮