সিলেট মিরর ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২
০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২
০৫:০৭ পূর্বাহ্ন
বঙ্গবীর ওসমানী জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী, বঙ্গবীর জেনারেল এমএজি ওসমানীর ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবীর ওসমানী জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনোরঞ্জন তালুকদারের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, সিলেট জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, সিলেট জেলা জজ কোর্টের এডিশনাল পিপি অ্যাডভোকেট শামসুল ইসলাম, সিলেট জেলা বিএম বিএফ এর ভাইস চেয়ারম্যান ড. দিলীপ কুমার দাশ চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএম বিএফ এর সভাপতি আশরাফুর রহমান চৌধুরী, মেসার্স সাত্তার এন্ড কোম্পানীর চেয়ারম্যান আবু জাফর মো. আলী হাসান শাহীন, হাওড় উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি সুরঞ্জিত বর্মন, সমাজকর্মী মো. বেলাল উদ্দিন, এমএজি ওসমানী স্মৃতি উদযাপন কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান, সিলেট সদর উপজেলা বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া আহমদ, বেতার ও টেলিভিশন কলামিষ্ট তুহিন আহমেদ, আফসানা মীম, গীতিকবি কংগোস সরকার, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য মো. ইউসুফ সেলু, মানবাধিকার কর্মী আক্তার হোসেন, রেজওয়ান বেগ, তুহিন চৌধুরী, আখলাক হোসেন, জাকারিয়া আহমদ, রুমান আহমদ, রসিদ খালেদ, বিশিষ্ট সমাজ সেবক কৃতেশ কুমার বৈদ্য, ওহি চৌধুরী, আব্দুর রব, মানবাধিকার কর্মী রোটারিয়ান রুনা সুলতানা, বিশিষ্ট ইমিগ্রেশন এডভাউজার ড. আর.কে. ধর, ফুলকলি ফুড প্রোডাক্টস্ লিমিটেডের ডিজিএম জসিম উদ্দিন খন্দকার, সিলেট মহানগর বিএম বিএফ এর সভাপতি মো. বশির আহমদ প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘জেনারেল ওসমানী সারা জীবন কাটিয়েছেন এ দেশের মাটি ও মানুষের মুক্তি, উন্নতি ও অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি নিয়ামকের ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে ও বঙ্গবীর এমএজি ওসমানীর নেতৃত্বে পশ্চিমাদের কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়। অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে তিনি কখনো পিছু হটেননি। ওসমানী ছিলেন একজন আদর্শ, সৎ চরিত্র ও নিষ্ঠাবান সৈনিক। তিনি ছিলেন আজীবন গণতন্ত্রী, ধার্মিক ও খাঁটি দেশপ্রেমিক। অনেক সময় তিনি জাতিকে নির্ঘাত সংঘাত থেকে উত্তরণের পথ দেখিয়েছেন। তিনি বীরত্ব, কর্তব্য, নিষ্ঠা ও চারিত্রিক গুণাবলীর জন্যে ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।’ এ সময় বক্তারা জাতীয় ভাবে বঙ্গবীর জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী পালন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
আরসি-০১