আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিতে শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধি প্রয়োজন: শাবিপ্রবি উপাচার্য

শাবিপ্রবি প্রতিনিধি


মার্চ ১৭, ২০২৪
০৫:১৪ অপরাহ্ন


আপডেট : মার্চ ১৭, ২০২৪
০৫:১৪ অপরাহ্ন



আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিতে শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধি প্রয়োজন: শাবিপ্রবি উপাচার্য


 শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘একটি জাতির উন্নতি করতে চাইলে সর্বপ্রথম শিক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্ব দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু সর্বদা যোগ্য ব্যক্তিদেরকে শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি করতে দায়িত্ব দিতেন। তবে আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।’

আজ রবিবার (১৭ মার্চ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষভাবনা ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার বর্তমান পরিপ্রেক্ষিত শীর্ষক’ আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের প্রেরণা এবং দিকনির্দেশনার বাতিঘর। আমাদের উচিত বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা দর্শন ও চিন্তা ধারা অনুযায়ী কাজ করা। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হলে দেশকে কেউ পিছিয়ে রাখতে পারবেনা। জাতির পিতার সমগ্র জীবনের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও সংগ্রামের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি।  যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন জাতির পিতার অবদান বাঙালী জাতি শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করবে।

এদিন আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কবির হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আমিনা পারভীন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে ছিলেন নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহজাহান মিয়া। 

সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. আখতারুল ইসলাম, শাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আলমগীর কবীর, সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গবেষণা সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুল গনি, কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি সাদেক আহমেদ, সহায়ক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফয়সল খান প্রমুখ।

সেমিনারে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্রলীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

এদিকে এ দিবস উপলক্ষে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ছেলেমেয়ে এবং কিন স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বাদে যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, সন্ধ্যায় ইউনিভার্সিটি সেন্টারে প্রার্থনা ও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়।


এইচএন-০২/এএফ-০৭