বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতীক একটাই, তা হলো নৌকাঃ পীযুষ বন্দোপাধ্যায়

নিজস্ব প্রতিবেদক


জুন ১৮, ২০২৩
০১:৫৭ অপরাহ্ন


আপডেট : জুন ১৮, ২০২৩
০১:৫৭ অপরাহ্ন



বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতীক একটাই, তা হলো নৌকাঃ পীযুষ বন্দোপাধ্যায়


সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহবায়ক পীযুষ বন্দোপাধ্যায় বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার প্রবনতা ধোপে টিকে নি। যারা বঙ্গবন্ধুকে অসম্মানিত করতে চেয়েছে, তারা সফল হয় নি। বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতীক একটাই, তা হলো নৌকা। তিনি ২১ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার জন্য সকলের প্রতি  আহবান জানান।

তিনি আরো বলেন, অসাম্প্রদায়িক চিন্তাচেতনার লালন না করলে সামনে খারাপ সময় আসতে পারে। রাজনীতিতে ভুল বুঝাবুঝি থাকলেও দেশের প্রতি দায়টাই প্রধান। একটি ভুল ভোট অপশক্তিতে এগিয়ে নিতে পারে যা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রধান বাধা।

তিনি শনিবার (১৭ জুন) বিকাল চারটায় সিলেট জেলা পরিষদের হলরুমে "বঙ্গবন্ধু এনেছেন সম্প্রীতির বাংলাদেশ শেখ হাসিনা গড়েছেন উন্নয়নের মহাসোপান" শীর্ষক মুক্ত আলোচনা, মতবিনিময় এবং নাগরিক সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

অনুষ্ঠান চলাকালে সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী অনুষ্ঠানে  উপস্থিত হয়ে নৌকার পক্ষে ভোট চান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল।

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রজত কান্তি গুপ্তের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদপ্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সম্প্রীতি বাংলাদেশের যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিষ্টার মো. আরশ আলী, সাবেক জেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আব্দুল জব্বার জলিল, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সভাপতি ডা. মশিউর রহমান, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব নাজনীন হোসেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক আল আজাদ, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহবায়ক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সিলেট জেলা সভাপতি এডভোকেট প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্য্য, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি শামসুল আলম সেলিম, বৌদ্ধ ভিক্ষু মহানাম ভিক্ষু।

এছাড়াও নাগরিক সমাবেশে বিভিন্ন ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।


এসই/০৩