নিজস্ব প্রতিবেদক
সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০
০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
আপডেট : সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০
০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
সিলেটের আমদানি ও রপ্তানিকারকদের সঙ্গে সিলেট চেম্বারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার দুপুরে দি সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট চেম্বারের সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় তামাবিল স্থলবন্দরের মতো সিলেটের সকল শুল্ক স্টেশনে সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির প্রস্তাব জানানো হয়। সেইসঙ্গে পণ্য আমদানি না হলে আমদানির পূর্বে অগ্রিম প্রদান করা শুল্ক কর সহজে ও দ্রুত রিফান্ডের দাবি জানানো হয়।
এ সময় সিলেটের ভোলাগঞ্জ, সুতারকান্দি ও তামাবিল স্থলবন্দরের আমদানি ও রপ্তানিকারকরা উপস্থিত ছিলেন। তারা বলেন, ‘সিলেটের প্রায় সবকটি স্থল শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত থেকে কয়লা, পাথর ও চুনাপাথর আমদানি হয়ে থাকে। কিন্তু কেবলমাত্র তামাবিল ছাড়া অন্য কোনো শুল্ক স্টেশনে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ভবন ও গুদাম নেই। আমদানিকারকদের সুযোগ-সুবিধাও অত্যন্ত সীমিত। আমরা তামাবিল স্থলবন্দরের মতো সিলেটের সকল শুল্ক স্টেশনে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির দাবি জানাই।’
এছাড়া আমদানিকারকগণ পণ্য আমদানি না হলে আমদানির পূর্বে প্রদানকৃত অগ্রিম শুল্ক-করাদি সহজে দ্রুত রিফান্ডের ব্যবস্থা, করোনাকালে ট্রেড লাইসেন্সের সঙ্গে অগ্রিম আয়কর রহিত করা, গাড়ির চাকার সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ওজন নির্ধারণ না করে প্রকৃত ওজন পরিমাপ করে আমদানি শুল্ক আরোপ করা এবং তামাবিল স্থলবন্দরের ডাম্পিং স্পেসের ভাড়া হ্রাসসহ বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন আমদানি ও রপ্তানিকারকরা।
সভায় বক্তব্য দেন, সিলেট চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি চন্দন সাহা, পরিচালক মো. মামুন কিবরিয়া সুমন, পিন্টু চক্রবর্তী, মো. আতিক হোসেন, ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী, সাবেক পরিচালক ও ভোলাগঞ্জ চুনাপাথর আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান মিন্টু, গ্রুপের প্রতিনিধি বশির আহমদ, সিলেট কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সহসাধারণ সম্পাদক জয়দেব চক্রবর্তী, প্রতিনিধি পাপলু দাস, তামাবিল চুনাপাথর, পাথর ও কয়লা আমদানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার হোসেন ছেদু, ইলিয়াস উদ্দিন লিপু, মো. জালাল উদ্দিন, মো. শাহ আলম, মো. ফয়জুর রহমান, সুহেল আহমদ, হারুনুর রশীদ, মো. জামাল মিয়া, মো. জাকির হোসেন, মো. মনিরুল হক প্রমুখ।
বিএ-০৫