প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, গ্রেপ্তার ১২৪

সিলেট মিরর ডেস্ক


ডিসেম্বর ০৯, ২০২৩
০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন


আপডেট : ডিসেম্বর ০৯, ২০২৩
০৩:৫৯ পূর্বাহ্ন



প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি, গ্রেপ্তার ১২৪


সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে প্রথম ধাপের নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে ১২৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এর মধ্যে রংপুর বিভাগের ৯৬ জন এবং বরিশাল বিভাগের ২৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তবে সিলেট বিভাগের কোথাও গ্রেপ্তারের তথ্য পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এদিন সকাল ১০টায় রংপুর বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮টি জেলায় একযোগে পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ সময় ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করে ডিজিটাল জালিয়াতির অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

কেন্দ্রীয়ভাবে অনুষ্ঠিত এই পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পলিসি ও অপারেশন বিভাগের পরিচালক মনীষ চাকমা। কালের কণ্ঠকে তিনি জানান, আমাদের হাতে এখন পর্যন্ত যে তথ্য এসেছে, তাতে রংপুরে ৯৬ ও বরিশালে ২৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা হয়েছে।

জানা গেছে, শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় একযোগে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছিলেন তিন লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন চাকরিপ্রার্থী। তবে কতজন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন, তা এখনো জানায়নি অধিদপ্তর।

স্বচ্ছ পরীক্ষার আয়োজনের বিষয়ে তিনি বলেন, অসাধু-প্রতারকচক্র তো থাকেই। জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, র‌্যাব, গোয়েন্দা সংস্থা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা খুব তৎপর ছিলেন। ফলে যারাই জালিয়াতির চেষ্টা করেছেন, তারা কেউ ছাড় পাননি।

জালিয়াতির ঘটনার বিষয়ে তিনি জানান, জেলা পর্যায়ে পরীক্ষার দায়িত্বে যে সকল পরিদর্শক দায়িত্বে ছিলেন তাদের কেউ হয়তো লোভে পড়ে গিয়েছিলেন। তারা হয়তো প্রশ্নপত্র বাহিরে পাঠানোর চেষ্টা করেছেন।

স্বচ্ছ পরীক্ষার আয়োজনের বিষয়ে তিনি বলেন, অসাধু-প্রতারকচক্র তো থাকেই। জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, র‌্যাব, গোয়েন্দা সংস্থা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা খুব তৎপর ছিলেন। ফলে যারাই জালিয়াতির চেষ্টা করেছেন, তারা কেউ ছাড় পাননি।

জালিয়াতির ঘটনার বিষয়ে তিনি জানান, জেলা পর্যায়ে পরীক্ষার দায়িত্বে যে সকল পরিদর্শক দায়িত্বে ছিলেন তাদের কেউ হয়তো লোভে পড়ে গিয়েছিলেন। তারা হয়তো প্রশ্নপত্র বাহিরে পাঠানোর চেষ্টা করেছেন।


এএফ/০৩