শামসুল বাসিত শেরো শিল্পকলা একাডেমির কেন্দ্রীয় সদস্য মনোনীত

নিজস্ব প্রতিবেদক


অক্টোবর ২০, ২০২৪
০৯:৫৬ অপরাহ্ন


আপডেট : অক্টোবর ২২, ২০২৪
০২:১২ পূর্বাহ্ন



শামসুল বাসিত শেরো শিল্পকলা একাডেমির কেন্দ্রীয় সদস্য মনোনীত
শিল্পকলা একাডেমির পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন


বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালনা পরিষদ পুনর্গঠন করা হয়েছে। পরিচালনা পরিষদে সদস্য সিলেট বিভাগের দায়িত্ব পেয়েছেন সিলেটের সাংষ্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শামসুল বাসিত শেরো।

গত বৃহস্পতিবার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

পদাধিকার অনুযায়ী সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নতুন পরিষদের সভাপতি এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন। সহসভাপতি হিসেবে আছেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব।

পরিষদের সদস্য মনোনীত হয়েছেন সাংবাদিক ও লেখক আলতাফ পারভেজ, ছায়ানটের সঙ্গীত শিক্ষক লায়েকা বশীর, নৃত্যশিল্পী র‍্যাচেল অ্যাগনেস প্যারিস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা নিত্রা।

এছাড়া ঢাকা বিভাগ থেকে মনোনীত হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম, চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে জয়দেব রোয়াজা, রাজশাহী বিভাগ থেকে আসাদুজ্জামান দুলাল, খুলনা বিভাগ থেকে শিপন, বরিশাল বিভাগ থেকে দেবাশীস চক্রবর্তী, সিলেট বিভাগ থেকে শামসুল বাসিত শেরো, রংপুর বিভাগ থেকে ইফতেখারুল আলম রাজ এবং ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে কমল কান্তিকে সদস্য মনোনীত করা হয়েছে।

পদাধিকার অনুযায়ী পরিষদে সদস্য হিসেবে আছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের একজন প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার), অর্থ বিভাগের সচিবের একজন প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার) এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিবের একজন প্রতিনিধি (যুগ্মসচিব পদমর্যাদার)।

এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন, সরকারি সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব/ উপসচিব (অধিশাখা-৭) পদাধিকার অনুযায়ী সদস্য হিসেবে আছেন।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন, ১৯৮৯ এর ৫(২) উপধারা অনুসারে পরিষদের মনোনীত সদস্যরা পত্র জারির তারিখ থেকে তিন বছরের জন্য সদস্য থাকবেন বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

তবে মনোনীত কোনো সদস্য যেকোনো সময় সভাপতির কাছে চিঠি দিয়ে পদত্যাগ করতে পারবেন।

গঠিত পরিষদ পুনর্গঠন অথবা বাতিলের ক্ষমতা সরকার বিধি মোতাবেক সংরক্ষণ করে বলেও জানানো হয়।

আইন অনুযায়ী পরিষদ প্রতি তিন মাসে একবার সভায় মিলিত হবে এবং সভার তারিখ, সময় ও স্থান সভাপতি কর্তৃক নির্ধারণ করা হবে।


এএফ/০৬