১৫৫ সেট পিপিই পেল জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ

নিজস্ব প্রতিবেদক


এপ্রিল ০১, ২০২০
১২:০৪ পূর্বাহ্ন


আপডেট : এপ্রিল ০১, ২০২০
১২:০৪ পূর্বাহ্ন



১৫৫ সেট পিপিই পেল জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ

 

জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আবেদ হোসেনের কাছে গতকাল সোমবার (৩০ মার্চ) ১২০ সেট পিপিই (পার্সোনাল প্রটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট) হস্তান্তর করেছে কাজী ফার্মস। পিপিইগুলো হস্তান্তর করেন কাজী ফার্মসের পরিচালক কাজী জাহিন হাসানের পক্ষে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবস অ্যান্ড গাইনী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. কাহানা ফেরদৌস চৌধুরী, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের এনাটমি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ডা. শফিউল আযম এবং সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবস অ্যান্ড গাইনী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. ইফফানা আযম ডরিন (জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের অষ্টম ব্যাচের শিক্ষার্থী)। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এ. কে. এম. দাউদ এবং হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. তারেক আজাদসহ হাসপাতালে করোনাভাইরাস রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের নিমিত্তে গঠিত সমন্বয় কমিটির সদস্যবৃন্দ। উল্লেখ্য যে, কাজী ফার্মস এর আগেও এই হাসপাতালে ১০০ সেট পূর্ণাঙ্গ পিপিই প্রদান করেছেন।

এছাড়াও আজ মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৫ সেট পূর্ণাঙ্গ পিপিই (পার্সোনাল প্রটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট) ও একটি ইনফারেড থার্মোমিটার প্রদান করেন এই কলেজের পঞ্চম ব্যাচের তিনজন প্রাক্তন শিক্ষার্থী যথাক্রমে ডা. মো. আব্দুল গাফফার খান (আদিল), ডা. পরিমল কিশোর দেব (তাপস) এবং ডা. আহমেদ সিরাজুম মুনির রাহীল। দাতারা নিজে এবং ডা. আদিলের পরিবারের অর্থায়নে উক্ত চিকিৎসা সামগ্রীসমূহ জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. আবেদ হোসেনের নিকট হস্তান্তর করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এ. কে. এম. দাউদ এবং হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. তারেক আজাদ প্রমুখ। প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে উক্ত চিকিৎসা সামগ্রীসমূহ প্রদান করায় জালালাবাদ রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাতাদের পাশাপাশি সমন্বয়কারী চিকিৎসকবৃন্দকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

এএন/বিএ-১৭