বড়লেখা প্রতিনিধি
মে ২০, ২০২১
১২:১৯ পূর্বাহ্ন
আপডেট : মে ২০, ২০২১
১২:২৩ পূর্বাহ্ন
প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও তার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে এবং হেনস্তার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে মৌলভীবাজারের বড়লেখা প্রেসক্লাব।
বুধবার (১৯ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বড়লেখা পৌরশহরের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
বড়লেখা প্রেসক্লাবের সভাপতি সংবাদ'র প্রতিনিধি অসিত রঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে ও ইত্তেফাক'র প্রতিনিধি তপন কুমার দাসের সঞ্চালনায় এ সময় বক্তব্য দেন, বড়লেখা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সমকাল'র প্রতিনিধি আইনজীবী গোপাল দত্ত, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শিক্ষক লুৎফুর রহমান চুন্নু, নজরুল একাডেমির উপদেষ্টা জুনায়েদ রায়হান রিপন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাংবাদিক কায়সারুল ইসলাম সুমন, সমাজসেবী সংগঠন ফ্রেন্ডস ক্লাব ইউকে'র বড়লেখা প্রতিনিধি নাজিম উদ্দিন, যুগান্তর'র প্রতিনিধি সাংবাদিক আব্দুর রব, কালের কণ্ঠ'র প্রতিনিধি লিটন শরীফ, আমাদের সময়'র প্রতিনিধি ইকবাল হোসেন স্বপন, ভোরের কাগজ'র প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, যায়যায়দিন'র প্রতিনিধি সুলতান আহমদ খলিল ও সকালের সময়'র প্রতিনিধি ময়নুল ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উত্তরপূর্ব'র প্রতিনিধি জালাল আহমদ, একাত্তরের কথা'র প্রতিনিধি আদিব মজিদ, মানবজমিন ও সিলেট মিরর'র প্রতিনিধি এ.জে লাভলু, খোলা কাগজ'র প্রতিনিধি রিপন দাস, সোনালী খবর'র প্রতিনিধি মস্তুফা উদ্দিন, ফ্রিল্যান্সার তাওহিদ সারওয়ার মান্না, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান শুভাশিষ দে শুভ্র, নাট্যকর্মী হানিফ পারভেজ, ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজ, নিসচা'র সভাপতি তাহমীদ ইশাদ রিপন, আইনজীবীর সহকারী গোলাম কিবরিয়া প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, পেশাগত দায়িত্বপালনের সময় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। রোজিনা ইসলাম স্বাস্থ্য বিভাগের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার কারণেই মিথ্যা অভিযোগ তুলে তাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়েছে। শুধু রোজিনা ইসলাম নয়, সাম্প্রতিক সময়ে সারা দেশে সাংবাদিকদের ওপর যেভাবে হামলা, মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির ঘটনা ঘটছে, তা উদ্বেগজনক।
তারা অবিলম্বে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে তাকে নিঃশর্ত মুক্তির দেওয়ার পাশাপাশি হেনস্তাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
এজে/আরআর-০৫