সিলেট মিরর ডেস্ক
মার্চ ২৩, ২০২২
০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
আপডেট : মার্চ ২৩, ২০২২
০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
চলমান ওএমএস কার্যক্রম (খোলা বাজারে বিক্রি) চালু রাখতে প্রতিদিন ২ হাজার ৬৩০ টন চাল এবং ২ হাজার ৮৯০ টন গম প্রয়োজন বলে অর্থ মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। রমজান মাসে চালের দামের লাগাম টানতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সারা দেশে ট্রাক সেল দ্বিগুণ করেছে। এর সঙ্গে বেড়েছে চাহিদাও।
গত ১৭ মার্চ থেকে ঢাকার দুই সিটি থেকে শুরু করে দেশের সব সিটি করপোরেশনে ৬৫টি নতুন ট্রাকসেল চালু করা হয়েছে।
এতে সারা দেশে ওএমএস কেন্দ্রের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২০১৩ টিতে। যার মধ্যে দোকান ও ট্রাক সেল রয়েছে।
সম্প্রতি খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে ওএমএস খাতে চালের বরাদ্দ রয়েছে ৪ লাখ ৭০ হাজার টন, আর গমের বরাদ্দ ৪ লাখ ৬৪ হাজার টন। ওএমএস কর্মসূচিতে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত ৩ লাখ ৭০ হাজার টন চাল এবং ৩ লাখ ২৫ হাজার টন গম বিক্রি হয়েছে।
বর্তমানে এক লাখ টন চাল এবং এক লাখ ৩৯ হাজার টন গমের মজুত রয়েছে। চলতি অর্থবছরে সরকারি ছুটি ছাড়া মার্চ, এপ্রিল, মে ও জুন মাসে মোট ৮৬ দিনে ওএমএস কার্যক্রমে প্রয়োজন হবে ২ লাখ ২৬ হাজার টন চাল এবং ২ লাখ ৪৮ হাজার টন গম। এই পরিমাণ চাল-গম বিক্রিসহ বর্তমান মজুতের সঙ্গে আরো অতিরিক্ত এক লাখ ২৬ হাজার টন চাল এবং এক লাখ ৯ হাজার টন গম মজুত রাখতে হবে।
এ অবস্থায় ওএমএস কেন্দ্র বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ৩ লাখ টন চাল এবং ২ লাখ টন আটা বা গম বরাদ্দ দেওয়ার জন্য চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আরসি-২০