খেলা ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৪
০২:৫০ পূর্বাহ্ন
আপডেট : ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৪
০২:৫০ পূর্বাহ্ন
সব শঙ্কা উড়িয়ে শেষ পর্যন্ত টোকিওতে মাঠে নামলেন ইন্টার মায়ামি অধিনায়ক লিওনেল মেসি। তাঁকে খেলতে দেখে উচ্ছ্বাসের ঢেউ বয়ে গেল গ্যালারিতে। অন্যদিকে হংকংয়ের ভক্তেরা আরও চটলেন। তবে জাপানের ক্লাবের বিরুদ্ধে জিততে পারেনি মেসির দল। শেষ পর্যন্ত সাংবাদিক সম্মেলন করে হংকংয়ের ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন মেসি।
জাপানে লিওনেল মেসির খেলা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। ভক্তরাও মনে করেছিলেন যে হয়তো মেসির খেলাটা দেখা হবে না। চোটের কারণে গত সপ্তাহে হংকংয়ের প্রীতি ম্যাচে খেলেননি আর্জেন্টাইন মহাতারকা। তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে শেষ পর্যন্ত টোকিওতে ঠিকই মাঠে নামলেন ইন্টার মায়ামি অধিনায়ক। তাঁকে খেলতে দেখে উচ্ছ্বাসের ঢেউ বয়ে গেল গ্যালারিতে।
প্রথমার্ধে এ করকম নিশ্চুপই ছিল স্টেডিয়াম। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে যখন লিওনেল মেসিকে গা গরম করতে দেখেন দর্শকরা, উল্লাসে ফেটে পড়েন তারা। ম্যাচের ৬০তম মিনিটে মাঠে নামেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। গোলশূন্য ড্র হওয়ার পর পেনাল্টি শুটআউটে ৪-৩ ব্যবধানে হারে ইন্টার মায়ামি। রেকর্ড আটবারের ব্যালন ডি অর জয়ী ৩৬ বছর বয়সী মেসি টাইব্রেকারে কোনও শট নেননি।
গত শনিবার হংকং একাদশের বিরুদ্ধে খেলেছিল মায়ামি। মেসিকে দেখতে সে দিনও কানায় কানায় পূর্ণ ছিল হংকং স্টেডিয়ামের গ্যালারি। বিক্রি হয়ে গিয়েছিল সব টিকিট। কিন্তু সকলেই সে দিন হতাশ হয়েছিলেন, কারণ সেই দিনে মাঠে নামেননি লিওনেল মেসি।
১২৪ কোটির বেশি ব্যয় করে হংকং একাদশের বিরুদ্ধে খেলতে ডাকা হয়েছিল ইন্টার মায়ামিকে। ওই চুক্তিতে স্বাভাবিক ভাবে মেসির খেলার ব্য়াপারটাও ছিল। হংকং ম্যাচে খেলতে না পারার আক্ষেপ রয়েছে মেসিরও। আর্জেন্টিনার নায়ক বলেছেন, ‘আশা করি ওখানে আবার কখনও ম্যাচ খেলব আমরা। আমিও খেলব সেই ম্য়াচটা। কিন্তু সত্যিটা মেনে নিতেই হবে যে, আমি ওই ম্যাচটাতে নামতে পারিনি।
এএন/০৪