‘গ্রামীণ জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ই-কৃষির অবদান স্বীকৃত’

সিলেট মিরর ডেস্ক


ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
০২:২৯ পূর্বাহ্ন


আপডেট : ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
০২:২৯ পূর্বাহ্ন



‘গ্রামীণ জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ই-কৃষির অবদান স্বীকৃত’
সিলেটে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক দিলীপ কুমার অধিকারী বলেছেন, ‘কৃষিতে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা অনস্বীকার্য। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও গ্রামীণ জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ই-কৃষির অবদান স্বীকৃত। ই-কৃষির ব্যবহার, উৎপাদনকারী কৃষকের বিভিন্ন অনুসন্ধান ব্যয় কমিয়ে সঠিক বাজার চিহ্নিত করতে সহায়তা করে, অপচয় কমায় এবং সর্বোপরি পণ্য বিক্রিতে দরকষাকষির সুযোগ সৃষ্টি করে।’

‘কৃষি উন্নয়নে ই-কৃষি ব্যবহার’ শীর্ষক দুইদিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গতকাল বুধবার সিলেট নগরের আম্বরখানার কৃষি তথ্য সেবা কার্যালয়ে এই কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়।

এসময় দিলীপ কুমার অধিকারী বলেন, ‘কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। জীবন-জীবিকার পাশাপাশি আমাদের সার্বিক উন্নয়নে কৃষি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। তাই কৃষির উন্নয়ন মানে দেশের সার্বিক উন্নয়ন। টেকসই কৃষি উন্নয়নে সরকারের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন, সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, বিএডিসি সিলেটের উপ-পরিচালক সুপ্রিয় পাল, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট সিলেটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মাহমুদুল ইসলাম নজরুল, আঞ্চলিক বেতার কৃষি কর্মকর্তা উম্মে হাবিবা, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মেহেদী হাসান এবং সিলেট হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ রায়হান পারভেজ রনি।

আরসি-০৪