‘এভাবে তেলের দাম বৃদ্ধি ফৌজদারি অপরাধ’

সিলেট মিরর ডেস্ক


আগস্ট ০৬, ২০২২
১২:০০ অপরাহ্ন


আপডেট : আগস্ট ০৬, ২০২২
১২:০০ অপরাহ্ন



‘এভাবে তেলের দাম বৃদ্ধি ফৌজদারি অপরাধ’

জ্বালানি তেলের দামবৃদ্ধির তীব্র সমালোচনা করেছেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম। এভাবে তেলের দাম বাড়ানো ফৌজদারি অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন অনুযায়ী তেলের দাম বৃদ্ধি করবে কমিশন। কিন্তু কমিশনকে পাশ কাটিয়ে এভাবে দাম বাড়ানো ফৌজদারি অপরাধের শামিল।’ 

শুক্রবার রাতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি সাংবাদিকদের আরও বলেন, ‘করোনার কষাঘাতে, মুল্যস্ফীতির চাপে সাধারণ মানুষ এখন দিশেহারা। এই সময়ে এই দাম বৃদ্ধি কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। জ্বালানি তেলের এই দাম বৃদ্ধি বেআইনি।’

তিনি বলেছেন, ‘সাধারণ মানুষকে মূলত মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হলো। জ্বালানি তেলের এই পরিমাণ মূল্য বৃদ্ধি অন্যায্য, অগ্রণযোগ্য।’

অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, ‘বিপিসি যদি গণশুনানিতে আসতো তাহলে তাদের হিসেব দিতে হতো। এই পরিমাণ দাম বাড়াতে পারতো না। এটা জনগনের প্রতি জুলুম। হতদরিদ্র মানুষগুলো নিঃস্ব হয়ে যাবে।’ বিপিসির দুর্নীতি ও তেল চুরি বন্ধ করার দাবি জানান তিনি।

শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেলের খুচরা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৪ টাকা লিটার। কেরোসিন ১১৪ টাকা লিটার। অকটেন ১৩৫ টাকা লিটার ও পেট্টোল ১৩০ টাকা লিটার।

বিএ-০৩